Description
ঘিয়ের আভিজাত্য হচ্ছে তার টেক্সচারে ৷ ঘি কেবল খাঁটি হলেই হবে না, এর স্বাদ ঘ্রাণ এবং টেক্সচার, তথা আভিজাত্য থাকতে হবে ৷
ঘি শিশুদের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং তাদের পুষ্টির একটি ভালো উৎস ৷ পুষ্টিবিদদের মতে ঘি-য়ে থাকা প্রচুর এসেনসিয়াল ফ্যাট স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে মস্তিষ্ক বিকাশে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে ৷
নিয়মিত ঘি খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং হজমশক্তি বেড়ে যায় ৷
এছাড়া শিশুদের হাড়ের গঠণ, এলার্জি জনিত সমস্যা এবং ভিটামিন ও প্রয়োজনীয় লবণের ঘাটতি পূরণে ঘি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ৷
আপনার শিশুর বয়স ৬ মাস হলে তাকে নিয়মিত ঘি খাওয়ান ৷ গরমের সময়ে সপ্তাহে ২/৩ দিন যথেষ্ট ৷ হাফ চামচ ঘি শিশুর খাবারের সাথে যুক্ত করতে পারেন ৷ তবে খেয়াল রাখতে হবে, ঘি যেন অবশ্যই খাঁটি হয় ৷
সুস্থ্য জীবন যাপনে ও সন্তানের পরিপূর্ণ মেধার বিকাশ ঘটাতে নিয়মিত ঘি খাওয়ার অভ্যাস করুন ৷
প্রতিদিন পরিমিত (১০-১৫ গ্রাম) ঘি কেন খাবেন?
১৷ হাড়ের জন্য
২৷ চুল পড়া প্রতিরোধে
৩৷ উপকারী কোলেস্টেরল
৪৷ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে
৫৷ ক্ষত সারাতে
৫৷ ওজন কমাতে
৬৷ এনার্জি বৃদ্ধিতে
৭৷ হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে
৮৷ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে
৯৷ পজিটিভ ফুড হিসেবে
১০৷ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে
১১৷ ত্বকের প্রদাহ কমাতে
১২৷ ক্যান্সার দূরে রাখতে
১৩৷ চোখ ভালো রাখতে
১৪৷ এলার্জি কমাতে
১৫৷ প্রদাহ রোধে
১৬৷ এন্টিঅক্সিডেন্ট উৎপাদনে
১৭৷ কোষ্ঠকাঠিন্যে
আমাদের ঘি কেন নিরাপদ
আমরা শুরু থেকেই কড়া জালের ঘি তৈরী করছি ৷ কড়া জাল হওয়ায় এতে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে না, অধিক তাপমাত্রায় দীর্ঘক্ষণ জালের কারণে তা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটে পরিণত হয় ৷ অন্যদিকে কম বা মাঝারি জালে তৈরী ঘি-য়ে জাল কম দেবার কারণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থেকে যায় যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ৷